নিউজ ডেস্কঃ মঙ্গলবার চোপড়া এলেন না রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। এদিন চোপড়া যাওয়ার উদ্দেশ্যে বাগডোগরা বিমানবন্দরে এলেও নির্যাতিত যুগল দেখা করতে রাজী না হওয়ায় চোপড়া না গিয়ে দিল্লীর বিমান ধরেন তিনি। যদিও এদিন তিনি কোচবিহারের নির্যাতিতার সাথে দেখা করেন। তবে গোটা ঘটনাতেই রাজ্য সরকারের সমালোচনায় সরব হয়েছেন রাজ্যপাল।
জেলখানার আবাসন থেকে উদ্ধার মহিলার দেহ, নিখোঁজ মৃতার ছেলে
অন্যদিকে চোপড়া কান্ডের পর এখনো থমথমে চোপড়ার লক্ষীপুর পঞ্চায়েতের দীঘলগাঁও এলাকা। যদিও ঘটনার নিন্দায় সরব হয়েছে এলাকাবাসীরা। এক্ষেত্রে সালিশী সভার পরিবর্তে আইনানুসারে পদক্ষেপ নেওয়া উচিত ছিল বলে মনে করছেন এলাকাবাসীরা।
নদীতে স্নান করতে নেমে নিখোঁজ তিনছাত্র
অন্যদিকে এধরণের মধ্যযুগীয় মানসিকতার নিন্দা করেছেন শাসকদলের বারাসাতের বিধায়ক দীপক চক্রবর্তী ওরফে চিরঞ্জিত। যেখানেই হোক না কেন কড়া হাতে এ ধরনের কাজের মোকাবিলা করা উচিত বলে অভিমত তার।
চোপড়া কান্ডের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুনঃ
রাজ্যপাল এখানে এলে এবিষয়ে সঠিক তথ্য জানতে পারতেন। যদিও তিনি কেন আসেননি তা তাঁর অজ্ঞাত বলে দাবী করেছেন চোপড়ার বিধায়ক হামিদুল রহমান। পাশাপাশি অভিযুক্তর সঙ্গে তার ব্যক্তিগত সম্পর্কের কথাও নস্যাৎ করেছেন। আইনভঙ্গ করায় প্রশাসন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে নিয়মানুসারে পদক্ষেপ নিয়েছে বলে দাবী করেছেন বিধায়ক।
এবিষয়ে আরও জানুনঃ