খাবার খেতে চাওয়াই অপরাধ হয়ে গিয়ে ছিল তার । সে কারণে বিরক্ত হয়ে মাথায় ধারালো অস্ত্রের কোপ, সেই সাথে বালিশ চাপা দিয়ে শ্বাস রোধ করে মারার চেষ্টা। ২৩ বছর বয়সী প্রতিবন্ধী ছেলের ওপর এই রকম নির্মম অত্যাচারের অভিযোগ উঠলো সৎ মায়ের বিরুদ্ধে।
জনসমর্থনকে ভোটবাক্সে টানতে এবার পেশাদার ভোটকুশলী চাইছে সিপিএম
মারত্মক জখম অবস্থায় প্রসেনজিৎ রায় নামের ওই প্রতিবন্ধী ছেলেকে জলপাইগুড়ি সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে এমনই ঘটনা সামনে এসেছে জলপাইগুড়ি সদর ব্লকের বাহাদুর গ্রামপঞ্চায়েতের টুটাপাকড়ি বরুয়া পাড়া এলাকায়। ঘটনাকে কে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। খবর পাওয়ার পরে ওই রাতেই অভিযুক্ত মহিলা পিঙ্কি রায় কে আটক করে কোতয়ালী থানার পুলিশ।
মুখ্যমন্ত্রীর হুঁশিয়ারির পরও বন্ধ হয়নি বালি পাচার
এদিকে স্ত্রীর বিরুদ্ধে কোতয়ালী থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন স্বামী নরেশ চন্দ্র রায়।
সুত্রের খবর ২০২০ সালে লকডাউনের সময়, প্রথম স্ত্রীর মৃত্যুর পর। প্রতিবন্ধী ছেলেকে দেখভালের কথা চিন্তা করে গত ৬ মাস আগে পিঙ্কি রায় নামের ৩৮ বছর বয়সী এক মহিলাকে বিয়ে করেন বরুয়া পাড়ার বাসিন্দা নরেশ চন্দ্র রায়। এই পিঙ্কি রায়ের এটা দ্বিতীয় বিয়ে তাঁর একটি ৮ বছরের ছেলেও রয়েছে।