নদী ভাঙন রোধে বিধায়কের ওপরই ভরসা গ্রামবাসীদের

ইটাহার, ৪ আগস্ট : বর্ষা এলেই বাড়ী ঘর নদীগর্ভে চলে যাওয়ার আতঙ্কে দিন গুজরান করেন ইটাহার ব্লকের বেশ কিছু এলাকার মানুষ। গ্রামবাসীরা জানান, সুই নদীর তীরবর্তী কচুয়া, নমুনিয়া, পেপার, মারনাই, বালিয়াপাড়া, কাঁপাশিয়া সহ বেশ কিছু গ্রামের বাড়ীঘর সহ রাস্তা বিগত বেশ কয়েক বছরে বর্ষার সময় নদীগর্ভে চলে গেলেও হেলদোল নেই প্রশাসনের।

এবছর ফের বর্ষা চলে আসায় আতঙ্কে গ্রামবাসীরা। ভোট আসে ভোট যায়, নদী ভাঙন রোধের প্রতিশ্রুতি মিললেও তা আর বাস্তবায়িত হয় না। জীবনের ঝুঁকি নিয়েই গ্রামবাসীরা নদী পাড়ের রাস্তা দিয়ে চলাচল করেন। এমনকি স্কুল, হাট সহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় যেতে গ্রামবাসীদের নদী পাড়ের রাস্তাই একমাত্র ভরসা। তাই বারংবার পঞ্চায়েত সহ প্রশাসনিক বিভিন্ন দপ্তরে জানিয়েও কোনো লাভ হয়নি। এমনকি নির্বাচিত পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি দীর্ঘ দশ বছরেও নদী ভাঙন রোধে কোনোরুপ পদক্ষেপ নেন নি বলে অভিযোগ গ্রামবাসীদের। প্রতিনিয়ত নদীগর্ভে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা গ্রাস করছে তাদের। তাই এবারে নদী ভাঙন রোধে উপযুক্ত পদক্ষেপ গ্রহণের জন্যে ইটাহারের বিধায়ক মোশারফ হোসেনের ওপরই আস্থা রাখছেন গ্রামবাসীরা। যদিও ধাপে ধাপে নদী ভাঙন রোধে উপযুক্ত কাজ করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন বিধায়ক।

আরও খবর পড়ুন : নদী ভাঙন রোধে কাজ শুরু পঞ্চায়েতের, লাগানো হচ্ছে ভেটিভার ঘাস 

Next Post

জলস্বপ্ন প্রকল্পর কাজে গতি আনতে উদ্যোগী জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর, দেওয়া হবে বাড়ি বাডি পানীয় জল

Thu Aug 5 , 2021
বালুরঘাট, ৫ আগস্ট : রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর ‘জল স্বপ্ন’ প্রকল্পে ২০২৪ সালের মধ্যে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় প্রায় সাড়ে তিন লক্ষ বাড়িতে পৌঁছে যাবে পানীয় জল। ইতিমধ্যেই দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় ১০ শতাংশ বাড়িতে পানীয় জল দেওয়া হয়েছে। জেলার বাকি গ্রামীণ এলাকাতেও বাড়ি বাড়ি পাইপলাইনের মাধ্যমে পানীয় জল দেওয়া হবে। এদিকে মুখ্যমন্ত্রীর ‘জল […]

আপনার পছন্দের সংবাদ