নিউজ ডেস্ক, ১৯ এপ্রিল : রাজ্যজুড়ে করোনা আক্রান্তের গ্রাফ উর্ধ্বমুখী। করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলার নকশা তৈরি করতে আলিপুরের উত্তীর্ণ ভবনে বৈঠক করলেন রাজ্যের পুর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
বৈঠকে উপদেষ্টা চিকিৎসক শান্তনু সেন, অভিজিৎ চৌধুরী সহ দফতরের শীর্ষ অফিসাররা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, রাজ্যে আরও বেশ কিছু কোয়ারেন্টিন সেন্টার ও সেফ হোম তৈরি করা হবে। এরমধ্যে উত্তীর্ণতেও ৫০০ শয্যার ‘সেফ হোম’ তৈরি করার ভাবনা চিন্তা করছে প্রশাসন। পাশাপাশি, আনন্দপুরে ৭০০, কিশোরভারতীতে ৫০০ শয্যার ও গীতাঞ্জলি স্টেডিয়ামে ২০০ শয্যার সেফ হোম তৈরি হবে। গত বছরের মত এবারও রাজারহাটেও পরিকাঠামো তৈরি করা হতে পারে। মোট ২০০০ শয্যা আয়োজন করার কথা ভাবছে রাজ্য সরকার। যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে কাজ শুরু করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।বৈঠকে বলা হয়েছে যে, ১০ টি অ্যাম্বুল্যান্স দাঁড়িয়ে থাকবে ‘সেফ হোম’-এর বাইরে। প্রথমে আক্রান্তকে ‘সেফ হোম’-এ আনা হবে। সেখানে পরিস্থিতি খারাপ হলে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হবে। সুস্থ হলে আবার ‘সেফ হোম’-এ আনা হবে, নজরদারি রাখার জন্য।