নিউজ ডেস্কঃ আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পিজিটি দ্বিতীয় বর্ষের চিকিৎসক তরুনীকে কর্তব্যরত অবস্থায় হাসপাতালের সেমিনার রুমে ধর্ষন করে খুনের ঘটনায় শনিবারও উত্তাল মেডিক্যাল কলেজ চত্বর।শনিবারও আন্দোলন চালিয়ে যায় আর জি করের ডাক্তারী পড়ুয়ারা।এদিকে ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিনীত কুমার গোয়েল।
প্রতিশ্রুতি রাখলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়
আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতাল।বারবার যে মেডিক্যাল কলেজ উঠে এসেছে সংবাদ শিরোনামে।আবারও সংবাদ শিরোনামে এই মেডিক্যাল কলেজ।যে মেডিক্যাল কলেজে ধর্ষিতা হলেন এক এমডি পাঠরতা চিকিৎসক তরুনী।শুধু ধর্ষিতাই নয়,ওই তরুনী চিকিৎসককে ধর্ষনের পর শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছে।ময়নাতদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট সে কথাই বলছে।এবিষয়ে শনিবার সাংবাদিক বৈঠক করে কলকাতা পুলিশ কমিশনার বিনীত কুমার গোয়েল বলেন,ধর্ষন করে খুন করা গয়েছে ওই চিকিৎসক পড়ুয়া তরুনীকে।ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।ঘটনার তদন্ত চলছে।
দূর্ঘটনায় একই স্কুলের ২ শিক্ষকের মৃত্যুতে ভারাক্রান্ত গোটা গ্রাম
ময়না তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট প্রকাশ হতেই আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়লো ডাক্তারী পড়ুয়া থেকে নার্সিং পড়ুয়ারা।শনিবার সকাল থেকে ফের আন্দোলনে উত্তাল হয়ে ওঠে আরজিকর মেডিক্যাল কলেজ চত্বর।নৃশংস হত্যাকান্ডের প্রতিবাদে সরব হয়েছেন তারা।একদিকে আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ চত্বরে ডাক্তারী পড়ুয়াদের বিক্ষোভ অন্যদিকে শনিবার আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের নার্সিং পড়ুয়ারা নতুন করে আন্দোলনে নামে। মেডিক্যাল কলেজের সেমিনার কক্ষে এমডি দ্বিতীয় বর্ষের চিকিৎসক পড়ুয়া ওই ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি।শনিবার আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে পাঠরতা বিএসসি নার্সিং পড়ুয়ারা আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ থেকে মিছিল করে শ্যামবাজার ৫ মাথা মৌড়ে যায় সেখানে পথ অবরোধ শুরু করেন তারা।যদিও বেশ কিছুক্ষন পথ অবরোধ চালানোর পর মিছিল সহযোগে তারা আর জি করে ফিরে আসেন।অন্যদিকে শনিবার আর জি করের জরুরী বিভাগ পরিদর্শনে যান কলকাতা পুলিশের ডিসি নর্থ অভিষেক গুপ্তা।আর জি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসক পড়ুয়া খুনের ঘটনায় নিরাপত্তার দাবিতে সরব হয়েছেন ডাক্তারী পড়ুয়ারা।
নব নির্বাচিত বিধায়ককে সংবর্ধনা জানাল জেলা তৃণমূল
পুলিশ প্রশাসন এমনকি মুখ্যমন্ত্রী স্বয়ং ঘটনায় জড়িতদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তির কথা বললেও আশ্বস্ত হতে পারছেন না ডাক্তারী পড়ুয়ারা।রাজ্য জুড়ে ঘটনার নিন্দার ঝড় উঠেছে।পুলিশি তদন্ত এখন কোন পথে যায় সেদিকেই নজর সকলের।