নিউজ ডেস্কঃ শুরু হয়ে গিয়েছে বর্ষার মরশুম। এর মধ্যে সিঁদুরে মেঘ দেখছেন রায়গঞ্জে কুলিক নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষজন। রায়গঞ্জের বুক চিরে প্রবাহিত কুলিক নদী। নদীর বাঁধ বরাবর বাস করেন বহু মানুষ। এমনি সময় যেমন তেমন। বর্ষাকালে আতঙ্কে থালতে হয় তাদের। এবারে বর্ষার একেবারে শুরুতেই দেখা গেল কুলিকের বাঁধের বেহাল অবস্থা। আব্দুলঘাটায় মেডিক্যাল কলেজ কলেজ ক্যাম্পাস থেকে কুলিক সেতু পর্যন্ত বাঁধে ফাটল তৈরী হয়েছে। উঁকিঝুঁকি মারছে বড়বড় গর্ত। এই পরিস্থিতিতে প্রানের ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছেন নদীপাড়ের মানুষ। এদিকে ঘন ঘন বৃষ্টি চলছে। বাঁধ ভেঙে গেলে প্লাবিত হবে দুকূল। সেই আশঙ্কাতেই রাতের ঘুম উড়েছে।
মিঠু সরকার নামের এক ব্যক্তি জানান, বাঁধের পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়ংকর। চারিদিকে গর্ত। বন্যা হলে বাড়িঘর জলের তলায় চলে যাবে। ডুবে যাবে শহরও। প্রশাসন পদক্ষেপ না নিলে বিপদ হতে পারে।
চোপড়া কান্ডে প্রতিক্রিয়া এলাকাবাসীর
কালিপদ সরকার নামের এক ব্যক্তি জানেন, বাঁধের অবস্থা খুব খারাপ। চন্ডীতলা থেকে মেডিকেল ক্যাম্পাস পর্যন্ত রাস্তা বেহাল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। জায়গায় জায়গায় দেখা দিয়েছে ফাটল। অবিলম্বে ব্যবস্থা নেওয়া উচিত
কালি দাস নামের এক ব্যক্তি জানান, অবস্থা অত্যন্ত শোচনীয়। বাঁধের উপর দিয়ে চলাচল করা দায় হয়ে পড়েছে। সামান্য টোটো পর্যন্ত যাতায়াত করতে পারছে না। পঞ্চায়েত প্রধান সদস্য কেউই আসে না দেখতে।
ভারতে “ডক্টরস ডে” ও তার ইতিহাস
এ বিষয়ে আমরা কথা বলেছিলাম ওই এলাকার পঞ্চায়েত সদস্যের প্রতিনিধি অমল মন্ডলের সাথে। পরিস্থিতি দেখে গিয়েছে। পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকেও নজর রাখা হয়েছে। এক মাসের মধ্যে স্থায়ী সমাধান করা হবে।