নিউজ ডেস্ক , ৮ ডিসেম্বর : পড়ুয়া থেকে প্রবীণ- রাজ্যবাসীর সুবিধার্থে নানা জনমুখী প্রকল্প চালু করেছে রাজ্য সরকার। কিন্তু সেই প্রকল্পের সুবিধা থেকে বঞ্চিত চাঁচল সদর এলাকার এক বৃদ্ধ দম্পতি। চাঁচল মহকুমা আদালতের পেছনে আমলাপাড়ায় বাস করেন ষাটোর্ধ্ব দম্পতি আনিসুর রহমান এবং বুলো দাস।
দুদিনের বৃষ্টিতে ক্ষতির মুখে আলু ও ধান চাষিরা
একমাত্র ছেলে তার পরিবার নিয়ে অন্যত্র থাকে।একসময় জমিতে দিনমজুরি করে সংসার চলত।কিন্তু বয়সের ভারে সেই কাজও করতে পারেন না।জরাজীর্ণ ভগ্নপ্রায় মাটির বাড়ির এক পাশে রয়েছে ছোট্ট গোয়ালঘর। গরুর দুধ বিক্রি করেই সংসার চললেও, পরিচর্যার অভাবে গরুর দুধও সেভাবে হয়না এখন।স্ত্রী বুলো দাস কয়েক মাস ধরে চোখের সমস্যায় ভুগছেন। হাসপাতালে অপারেশনের পরেও চোখের সমস্যা ঠিক হয়নি।উল্টে দৃষ্টিশক্তি আরো কমে যাওয়ায় গৃহস্থালির দৈনন্দিনের কাজ করতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন তার স্ত্রী।বার্ধক্য ভাতা, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার ঘর কিছুই মেলেনি।
শ্যুটআউট কান্ড ঘিরে নতুন করে উত্তেজনা গ্রামে
আবেদন করেছেন বহুবার।প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার জন্য ব্লক থেকে পঞ্চায়েতে দরবার করেও কোন লাভ হয়নি। এমনকী ভাতা পাইয়ে দেওয়ার জন্যে কাটমানি চাওয়া হয় বলে অভিযোগ করেছেন ওই বৃদ্ধ দম্পতি।ফলে জীবনযাত্রা নির্বাহে সরকারি সহায়তা প্রদানের জন্যে আর্জি জানিয়েছেন ওই বৃদ্ধ দম্পতি।