নিউজ ডেস্ক, ১৯ অক্টোবর : উৎসবের দিনগুলিতে বেড়েই চলেছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক থেকে সোমবার সকালে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে দেশে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৫ লক্ষ ৫০ হাজার ২৭৩।
এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৬৬ লক্ষ ৬৩ হাজার ৬০৮ জন। পাশাপাশি বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৫৫ জন। করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৬১০ জন। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ৫৫ হাজার ৭২২ জন করোনায় সংক্রমিত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৫৭৯ জনের। টানা লকডাউনের জেরে করোনার সংক্রমণের গতি কিছুটা শ্লথ হলেও উৎসবের মুহূর্ত শুরু হতেই ফের হু হু করে বাড়তে শুরু করেছে করোনা সংক্রমণ। শুধু এরাজ্য নয়, গোটা দেশজুড়েই একই পরিস্থিতি। করোনার গ্রাফ ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার কারণে কোভিড হাসপাতালগুলিতে পর্যাপ্ত পরিমাণে বেড থাকবে কি না তা নিয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে৷ বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, সংক্রমণ রোধে উৎসবের দিনগুলিতে বাইরে বের হলে সাধারণ মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার পাশাপাশি মুখে মাস্ক এবং হ্যান্ড স্যানিটাইজার অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। পাশাপাশি বেশি ভিড়ভাট্টায় না যাওয়া এবং পুজোর কেনাকাটা বা উৎসবের দিনগুলিতে প্যান্ডেলের ভিতর ভিড় না করার নির্দেশ অবশ্যই মানতে হবে সাধারণ মানুষকে৷ এর অন্যথা হলে করোনা সংক্রমণ আরও বৃদ্ধির আশঙ্কা রয়েছে। সোমবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক থেকে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে তাতে উদ্বেগ বাড়তেই পারে। তথ্য বলছে,
মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৭৫ লক্ষ ৫০ হাজার ২৭৩। এর মধ্যে সুস্থ হয়েছেন ৬৬ লক্ষ ৬৩ হাজার ৬০৮ জন। পাশাপাশি বর্তমানে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ৭ লক্ষ ৭২ হাজার ৫৫ জন। করোনায় মোট মৃতের সংখ্যা ১ লক্ষ ১৪ হাজার ৬১০ জন। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন করে ৫৫ হাজার ৭২২ জন করোনায় সংক্রমিত হয়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৫৭৯ জনের। তবে শনিবারের থেকে কিছুটা কম। করোনা সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় উৎসবের দিন গুলোতে মানুষ সচেতন না হলে সংক্রমিতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে। সেই পরিস্থিতিতে কোভিড হাসপাতালগুলিতে বেডের অভাব দেখা দিতে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের। তাই আগে থেকে সচেতন হন।