নিজস্ব সংবাদদাতা, , ২৫ মার্চ : প্রতি বছর ২৪ মার্চ যক্ষ্মা দিবস হিসেবে পালন করা হয়। বিশ্বব্যাপী যক্ষ্মার প্রকোপ দূর করতে যক্ষ্মা দিবস সচেতনতা সৃষ্টির সুযোগ আনে। এ দিবস যক্ষ্মা প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিশ্রুতিকে আরও দৃঢ় করে।
সাম্প্রতিক সময়ে যক্ষ্মার সংক্রমণ ও যক্ষ্মারোগে মৃত্যুর ঘটনা প্রশংসনীয় হারে কমে এসেছে। ১৯৯০ সালের পর যক্ষ্মা রোগে নিহতের সংখ্যা ৪০ ভাগ কমে এসেছে। এখনও কমছে। দ্রুত যক্ষ্মা রোগ নির্ণয় ও উপযুক্ত চিকিৎসার কারণে যক্ষ্মার প্রকোপ কমে আসছে। তবে এখনও যক্ষ্মা সারা বিশ্বের জন্য একটি বড় চ্যালেঞ্জ।‘The Clock is Ticking’— এই থিমকে কেন্দ্র করেই চলতি বছর পালিত হচ্ছে ওয়ার্ল্ড টিউবারকিউলোসিস ডে বা বিশ্ব যক্ষ্মা দিবস। বিশ্ব যক্ষা দিবস পালিত হল বুধবার। এদিন বিকেলে গাজোল গ্রামীণ রুরাল হাসপাতালের যক্ষ্মা ইউনিটের উদ্যোগে এবং মালদা জেলা যক্ষা নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সহযোগিতায় গাজোল গ্রামীণ হাসপাতালে বিশ্ব যক্ষা দিবস পালন করা হয়। ডাক্তার বৃন্দাবন রায়, অনীশ দাস, রাজীব দাস, গৌতম ঘটক সহ স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন এদিনের অনুষ্ঠানে। বিশ্ব যক্ষা দিবস উপলক্ষ্যে এদিন একটি র্যালি শহরের পথ পরিক্রমা করে। পাশাপাশি একটি আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এদিনের সভা থেকে যক্ষা মুক্ত রাজ্য গড়ার আহ্বান জানান উপস্থিত ব্যাক্তিবর্গ।