নিউজ ডেস্ক, ০৯ অক্টোবর : করোনা আবহেই এবারে অনুষ্ঠিত হবে বাঙালীর শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গাপূজা। স্বাভাবিক কারনেই পুজোর চোখ ধাঁধানো আলোকসজ্জা, কিম্বা জাঁকজমক পূর্ণ প্রতিমা, মন্ডপের চেনা ছবিটাই এবারে উধাও।
সরকারী বিধিনিষেধ মেনেই পুজোর আয়োজন করেছেন উদ্যোক্তারা। রায়গঞ্জের বিধাননগর সার্বজনীন কমিটির পুজো এবারে ৬৭ তম বছরে পা রাখলো। তবে করোনা সংক্রমণের জেরে এই পুজোর জাঁকজমক এবারে উধাও। মণ্ডপ, প্রতিমা ও আলোকসজ্জার দ্বায়িত্বে রয়েছেন স্থানীয় শিল্পীরাই। প্রতিমা তৈরীর দ্বায়িত্বে রয়েছেন বিশু পাল। কমিটির সদস্যরা জানিয়েছেন,” করোনা অতিমারীর জেরে এবারে পরিস্থিতি আলাদা। লকডাউনে কাজ হারিয়েছেন বহু মানুষ। ব্যাবসায়ীদের অবস্থাও খুব খারাপ। তাই পাড়ার বাসিন্দাদের সহযোগিতাতেই পুজো অনুষ্ঠিত হবে। অন্যদিকে হেমতাবাদের শিক্ষক পল্লীর পুজো এবারে ৫০ তম বছরে পা রেখেছে। কিন্তু করোনার কারনে ছোটো করেই পুজো হচ্ছে। সরকারী নির্দেশ মেনে খোলামেলা প্যান্ডেল তৈরীর পরিকল্পনা করেছেন উদ্যোক্তারা। থাকছে মাস্ক ও স্যানিটাইজারেরও ব্যবস্থা। মন্ডপ তৈরী হচ্ছে মন্দিরের আদলে। লাইট ও প্যান্ডেলের দায়িত্বে রয়েছেন বালুরঘাটের শিল্পীরা।