নিউজ ডেস্ক, ৩ এপ্রিল : লাইনে কাজ করার সময় পশ্চিম মেদিনীপুরে Paschim Medinipur) খড়গপুরের (Kharagpur) কাছে ডুঁয়া (Duan) এবং বালিচক স্টেশনের মাঝে ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হল ৩ গ্যাংম্যানের (Gangman)। আহত হয়েছেন আরও এক জন গ্যাংম্যান।
হাওড়া থেকে সেকেন্দ্রাবাদের (Secunderabad) দিকে যাচ্ছিল ফলকনুমা এক্সপ্রেস (Falaknuma Express)। সেই সময় ঘটে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনায় উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে মৃতদের নাম বাপি নায়েক, বাড়ি খড়গপুর শহরের বুলবুল চটিতে৷ নৃপেন পাল, বাড়ি খড়গপুর শহরের কৌশল্যায়। মানিক মণ্ডল, বাড়ি কোলাঘাটে। এছাড়াও ট্রেনের ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়েছেন কিষণ দেশড়া, বাড়ি ডেবরার রাধামোহনপুরে। তাঁকে খড়গপুর রেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে যান রেলের আধিকারিকরা। আর দুর্ঘনাস্থল পরিদর্শেন যান খড়গপুর ডিআরএমের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল। যে লাইনে গ্যাংম্যানরা কাজ করছিলেন সেখানে কী করে একটি এক্সপ্রেস ট্রেন ঢুকে গেল তা নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদিও রেলের সিনিয়র ডিসিএম তথা জনসংযোগ বিভাগের এক আধিকারিক খবরের সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি বলেন, “একটি দুর্ঘটনার খবর পেয়েছি। কী কারণে এমন দুর্ঘটনা হল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।লাইনে কাজ করার সময় পশ্চিম মেদিনীপুরে Paschim Medinipur) খড়গপুরের (Kharagpur) কাছে ডুঁয়া (Duan) এবং বালিচক স্টেশনের মাঝে ট্রেনের ধাক্কায় মৃত্যু হল ৩ গ্যাংম্যানের (Gangman)। আহত হয়েছেন আরও এক জন গ্যাংম্যান। হাওড়া থেকে সেকেন্দ্রাবাদের (Secunderabad) দিকে যাচ্ছিল ফলকনুমা এক্সপ্রেস (Falaknuma Express)। সেই সময় ঘটে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। দুর্ঘটনায় উচ্চ পর্যায়ের তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে রেল কর্তৃপক্ষ। জানা গিয়েছে মৃতদের নাম বাপি নায়েক, বাড়ি খড়গপুর শহরের বুলবুল চটিতে৷ নৃপেন পাল, বাড়ি খড়গপুর শহরের কৌশল্যায়। মানিক মণ্ডল, বাড়ি কোলাঘাটে। এছাড়াও ট্রেনের ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়েছেন কিষণ দেশড়া, বাড়ি ডেবরার রাধামোহনপুরে। তাঁকে খড়গপুর রেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তাঁকে দেখতে হাসপাতালে যান রেলের আধিকারিকরা। আর দুর্ঘনাস্থল পরিদর্শেন যান খড়গপুর ডিআরএমের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধি দল। যে লাইনে গ্যাংম্যানরা কাজ করছিলেন সেখানে কী করে একটি এক্সপ্রেস ট্রেন ঢুকে গেল তা নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যদিও রেলের সিনিয়র ডিসিএম তথা জনসংযোগ বিভাগের এক আধিকারিক খবরের সত্যতা স্বীকার করে নিয়েছেন। তিনি বলেন, “একটি দুর্ঘটনার খবর পেয়েছি। কী কারণে এমন দুর্ঘটনা হল তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।