নিউজ ডেস্ক , ১০ জুন : ► এবারের উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকায় প্রথম স্থান দখল করে উত্তরবঙ্গের মুখ উজ্জ্বল করল দিনহাটার কৃতি ছাত্রী অদিশা দেবশর্মা।তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৮। প্রকাশিত হল এবছরের উচ্চ মাধ্যমিকের ফল। অদিশা কোচবিহার জেলার দিনহাটার সোনিদেবী জৈন স্কুলের ছাত্রী। আদিশার বাবা এবারের উচ্চমাধ্যমিকের মেধাতালিকায় প্রথম স্থান দখল করে উত্তরবঙ্গের মুখ উজ্জ্বল করল দিনহাটার কৃতি ছাত্রী আদিশা দেবশর্মা।তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯৮। প্রকাশিত হল এবছরের উচ্চ মাধ্যমিকের ফল। অদিশা কোচবিহার জেলার দিনহাটার সোনিদেবী জৈন স্কুলের ছাত্রী। আদিশার বাবা তপন দেবশর্মা প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক। তাঁর মা স্বাস্থ্যবিভাগে কর্মরতা। মাধ্যমিকেও সে ৬৭৮ নম্বর পেয়ে রাজ্যের মেধা তালিকায় নাম তুলেছিল। স্বভাবতই উচ্চমাধ্যমিকেও যে অদিশা ভাল ফল নিয়ে আশাবাদী ছিলেন তাঁর পরিবার সহ প্রত্যেকেই। উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম হয়ে সে আশাই আজ বাস্তবায়িত করল এই দিনহাটার তনয়া। আদিশা দেবশর্মার গৃহ শিক্ষক ছিলেন ৯ জন। এর পাশাপাশি স্কুল শিক্ষকরাও তাকে পড়াশোনার ক্ষেত্রে যথাযথভাবে সহায়তা করতেন। এর পাশাপাশি সে বাড়িতে নিয়ম করে ৪ থেকে ৫ ঘন্টা পরাশোনা করতেন। এদিন সকালে উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই শুভেচ্ছা জানাতে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমায় প্রতিবেশীরা। খুশির জোয়ার দেবশর্মা পরিবারেও। অদিশা জানিয়েছে , আগামীদিনে পথ শিশুদের জন্য কাজ করার ইচ্ছেও রয়েছে তাঁর। দেবশর্মা প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক। তাঁর মা স্বাস্থ্যবিভাগে কর্মরতা। মাধ্যমিকেও সে ৬৭৮ নম্বর পেয়ে রাজ্যের মেধা তালিকায় নাম তুলেছিল। স্বভাবতই উচ্চমাধ্যমিকেও যে অদিশা ভাল ফল নিয়ে আশাবাদী ছিলেন তাঁর পরিবার সহ প্রত্যেকেই। উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম হয়ে সে আশাই আজ বাস্তবায়িত করল এই দিনহাটার তনয়া। আদিশা দেবশর্মার গৃহ শিক্ষক ছিলেন ৯ জন। এর পাশাপাশি স্কুল শিক্ষকরাও তাকে পড়াশোনার ক্ষেত্রে যথাযথভাবে সহায়তা করতেন। এর পাশাপাশি সে বাড়িতে নিয়ম করে ৪ থেকে ৫ ঘন্টা পরাশোনা করতেন। এদিন সকালে উচ্চমাধ্যমিকে প্রথম হওয়ার খবর ছড়িয়ে পড়তেই শুভেচ্ছা জানাতে তাঁর বাড়িতে ভিড় জমায় প্রতিবেশীরা। খুশির জোয়ার দেবশর্মা পরিবারেও। অদিশা জানিয়েছে , আগামীদিনে পথ শিশুদের জন্য কাজ করার ইচ্ছেও রয়েছে তাঁর।
► উচ্চ মাধ্যমিকে ফলাফল ঘোষনা হতেই উচ্ছ্বসিত পড়ুয়ারা। এবারেও রাজ্যের মেধা তালিকায় প্রত্যাশিত ভাবেই স্থান পেল রায়গঞ্জ। রাজ্যের মেধাতালিকায় ষষ্ঠ স্থান অধিকার করল রায়গঞ্জের স্নেহা দাস।স্নেহা রায়গঞ্জ দেবীনগর কৈলাসচন্দ্র রাধারানী হাই স্কুলের ছাত্রী। যাকে ঘিরে খুশীর আবহ রায়গঞ্জ শহরে। আপ্লুত স্নেহার বাবা মা পরিজন ও শিক্ষক শিক্ষিকারা। ফল ঘোষনা হতেই শুরু হয় শুভেচ্ছা প্রদান।
► শুক্রবার প্রকাশিত হল রাজ্যের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল। এবছরে রাজ্যের মেধাতালিকায় স্থান পেল উত্তর দিনাজপুরের হেমতাবাদ। রাজ্যে ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছে হেমতাবাদের জীতেশ বসাক।
জীতেশ হেমতাবাদ আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র। যার জেরে খুশীর আবহ জীতেশের পরিবার পরিজন ও শিক্ষক শিক্ষিকাদের মধ্যে। মিষ্টিমুখের মধ্যে দিয়ে চলে শুভেচ্ছা বিনিময়।
► শুক্রবার প্রকাশিত হল এবছরের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার ফল। এদিন সকাল ১১ টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশ করে উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ কর্তৃপক্ষ। পরীক্ষায় রাজ্যে উল্লেখযোগ্য ভাল ফল করেছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা৷ বালুরঘাট হাই স্কুল থেকে রাজ্যে ষষ্ঠ স্থান অধিকার করেছে ৩ জন। এরা হল তিস্তা দত্ত, আকাশ ঘোষ, পার্থ সারথি সাহা৷ তাদের প্রত্যেকের প্রাপ্ত নং ৪৯৩। তিস্তার বাবা তুষার কান্তি দত্ত পেশায় স্কুল শিক্ষক। ছোট থেকেই পড়াশোনায় ভাল ছিল তিস্তা৷ আর সেই রেশ ধরে রাখল উচ্চমাধ্যমিকেও। রাজ্যে মেধা তালিকায় স্থান পাওয়ায় খুশি সকলেই। অন্যদিকে এই ফলাফলে খুশির রেশ পার্থ সারথি সাহার বাড়িতেও। ফল প্রকাশের পর পরিবারের সদস্যদের মধ্যে চলে একে অপরের মিষ্টি মুখ। বাবা পঙ্কজ কুমার সাহা প্রাথমিক স্কুল শিক্ষক। এই ফলাফলের পেছনে মা বাবা ছাড়াও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের অবদান রয়েছে বলে জানিয়েছে পার্থ৷ ভবিষ্যতে চিকিৎসক হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে তার৷ বালুরঘাট হাইস্কুলের আরেক কৃতী আকাশ ঘোষ জানিয়েছে বাধাধরা পড়াশোনার মধ্যেই এই সাফল্য এসেছে৷ মেধা তালিকায় নাম উঠবে এমনটা কখনই ভাবে নি সে। পরীক্ষা ভাল হওয়ার কারণেই এমন ভাল রেজাল্ট হয়েছে। তবে মাধ্যমিক পাস করার পরেই খেলাধুলোই কার্যত ইতি টানে আকাশ৷ আগামীদিনে চিকিৎসক হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে তারও৷ অন্যদিকে রাজ্যে ৪৮৯ নং পেয়ে দশম হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুরের বংশীহারি হাইস্কুলের কৃতী ছাত্রী আদ্রিতা মণ্ডল। উচ্চমাধ্যমিকে ভাল হলেও জীবনের পরবর্তী লক্ষ্য নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়তে চাই আদ্রিতাও।
► অপরদিকে রাজ্যে সপ্তম হয়েছে বালুরঘাটের দুঃস্থ কৃতী ছাত্র বিজন বর্মন৷ বালুরঘাট হাইস্কুল থেকে ৪৯২ নম্বর পেয়ে তার এই সাফল্য। বিজনের বাবা নেই৷ ২০০৬ সালে বাবা প্রয়াত হয়েছে৷ মায়ের হাত ধরেই বড় হয়েছে বড় হয়েছে সে। থাকে মামার বাড়িতেই৷ মা সামান্য কৃষি কাজ করে দিনাতিপাত করেন৷ গতানুগতিক ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার নয়, ভবিষ্যতের লক্ষ্য ইউ পি এস সি বা সর্বভারতীয় সিভিল সার্ভিস পরীক্ষা। আর সেই কঠিন লক্ষ্যেই জোরদার প্রস্তুতি চলছে তার৷
► মালদা জেলা থেকে রাজ্য মেধাতালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছে মালদা বার্লো গার্লসের ছাত্রী নীলাঞ্জনা সিনহা। তার প্রাপ্ত নম্বর 492। নীলাঞ্জনার বাড়ি মালদা শহরের বিবেকানন্দ পল্লীতে। বাবা প্রদীপ সিনহা শহরেরই এক হাইস্কুলের শিক্ষক।আগামীতে রাষ্ট্রবিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করে ডব্লিউবিসিএস বা আইএএস পরীক্ষা দিয়ে প্রশাসনিক আধিকারিক হওয়ার ইচ্ছে রয়েছে তার।তার এই সাফল্যে খুশি পরিবার ও স্কুলের শিক্ষিকারা।
► রাজ্যের মধ্যে যুগ্মভাবে নবম স্থান অধিকার করেছে কালিয়াগঞ্জের শ্রেয়শ্রী দাস। তার প্রাপ্ত নম্বর ৪৯০। কালিয়াগঞ্জের সরলা সুন্দরী উচ্চ বিদ্যালয়ের কলা বিভাগের ছাত্রী। তার বাড়ি কালিয়াগঞ্জের শেঠ কলোনী এলাকায়।ফল প্রকাশের পরই আনন্দে মেতে উঠে পরিবারের সদস্যরা।শ্রেয়শ্রী আগামী দিনে শিক্ষক হতে চায়। আর সেই লক্ষ্যেই প্রস্তুতিও শুরু করে দিয়েছে সে৷ পড়াশোনার পাশাপাশি সংগীত ও নৃত্য তার খুবই প্রিয়৷
► অন্যদিকে এবারে উচ্চ মাধ্যমিকে নবম হয়েছে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর হাইস্কুলের ছাত্রী দেবলিনা পাল। তার প্রাপ্ত নাম্বার ৪৯০। বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্রী দেবলীনা আগামী দিনে ডাক্তার হতে চায়। তার বাড়ি গঙ্গারামপুর পুরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাদিঘাট এলাকায়। মেয়ের এই সাফল্যে খুশির আমেজ গোটা বাড়িতে।
► উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৪৮৯ নম্বর পেয়ে রাজ্যের মেধাতালিকায় দশম স্থান অধিকার করেছে ইটাহার থানার ভূপাল উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্রী শ্রেষ্ঠা রায়। ফলাফল প্রকাশিত হতেই উচ্ছসিত পরিবার পরিজনেরা। শুক্রবার ফল প্রকাশিত হতেই কৃতি এই ছাত্রীর বাড়ীতে গিয়ে তাকে শুভেচ্ছা জানান ব্লক সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক অমিত বিশ্বাস, এসডিপিও রিকদেন সেরিং লেপচা, ইটাহার থানার আইসি মানবেন্দ্র নাথ প্রমুখ। আগামীদিনে শ্রেষ্ঠা অধ্যাপিকা হতে চায়৷