নিউজ ডেস্ক : রুপচর্চার ক্ষেত্রে অ্যালোভেরার বহুল প্রচলন চলে আসছে সুদুর প্রাচীনকাল থেকেই। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রেও অ্যালোভেরা ব্যবহারের নিদর্শন রয়েছে।বাংলায়
অ্যালোভেরা ঘৃতকুমারী নামে পরিচিত। বর্তমান সময়েও অ্যালোভেরার জনপ্রিয়তা একটুও কমেনি।অনেকেরই বাড়ির কিচেন গার্ডেনে কিংবা বাগানে অ্যালোভেরা গাছ লাগানো থাকে।এই উদ্ভিদ হৃদযন্ত্র,স্নায়ুতন্ত্র,মুখের ঘা,পেটের সমস্যা,রূপ-সৌন্দর্য তৈরি করতে ও আরো বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয়। তবে বাজার চলতি অ্যালোভেরা ক্রীম নয়। বাড়িতে গাছ লাগিয়ে অ্যালোভেরা ব্যবহার করা উচিত।এই গাছ পাবেন যেকোনো নার্সারিতে। অ্যালোভেরা গাছ লাগানো খুবই সহজ। একটি গাছের কুশি থেকে আরেকটি গাছের জন্ম হয়। আসুন দেখে নিই দৈনন্দিন জীবনে অ্যালোভেরার নানান ব্যবহার :
১ : প্রতিদিন এক গ্লাস করে অ্যালোভেরার পাতার নির্যাসের শরবত খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
২ : অ্যালোভেরার পাতার রসের সাথে জল মিশিয়ে শরবত খেলে ঠিক থাকবে হৃদযন্ত্র এবং স্নায়ুতন্ত্র।
৩ : মুখে কিংবা জিভে ঘা হলে অ্যালোভেরা পাতার দুদিকের পাতলা স্তরটি তুলে দিয়ে মুখের ভিতরে রাখলে ঘা অনেকটাই সেরে যাবে।
৪ : গ্যাস্ট্রিক আলসারের মত রোগ উপশমের জন্য অ্যালোভেরা পাতার রস খুবই উপকারী।
৫ : অ্যালোভেরা পাতার রস বের করে মুখে লাগালে মুখের চামড়ার উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়।
৬ : অ্যালোভেরা পাতার রস মাথা ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে।